একজন স্বামী তার স্ত্রী থেকে কাছে কি কি জিনিস চায় ?
একজন স্বামী তার স্ত্রী থেকে কাছে কি কি জিনিস চায়
স্বামী কি চায় স্ত্রী থেকে?
সম্মান।
যখন সে সম্মান পায়, সে কি করে? সে স্ত্রীর চাওয়া পূরণ করে। স্ত্রী কি চায়? ভালবাসা পেতে চায়, যত্ন পেতে চায়। যেন আপনি সবসময় তাঁর কথা ভাবেন। তাঁর ব্যাপারে দায়িত্বশীল হন। স্বামী যেন স্ত্রীর অনুভূতিকে গুরুত্ব দেন। আর যখন স্বামী সেই সম্মান অনুভব করবে, সে তাঁর বিনিময়ে স্ত্রীকে সেই ভালবাসা দিবে। আর যখন স্ত্রী সেই ভালবাসা অনুভব করবে, সেও স্বামীকে তাঁর পাপ্য সম্মান দিবে।
প্রথমত বলব, তাঁর জ্ঞান ও সিদ্ধান্তের উপর আস্থা রাখুন। স্ত্রীদের বলছি, আপনারা আপনাদের স্বামীর জ্ঞান ও সিদ্ধান্তের উপর আস্থা রাখুন। যখন আপনার স্বামী কোন সিদ্ধান্ত নেয়, তাতে সংশয় রাখবেন না। তাঁকে সন্দেহ করবেন না। তাঁকে এমন ভাবাবেন না যেন, তিনি বুদ্ধিমান নয়। সে যা করছে, তাতে সে দক্ষ নয়। অন্যভাবে বললে, তাঁকে বাচ্চা মনে করবেন না। বিখ্যাত একটি উদাহরণ দেই। সবাই জানেন এটা। সবসময় এমনটি ঘটে। স্বামী গাড়ি চালাচ্ছে। আর স্ত্রী ভাবছে যে, এটা ভুল রাস্তা। স্ত্রী বলল, তোমার এদিক দিয়ে যাওয়া উচিত ছিল। তুমি মেইন রোডের রাস্তাটা ফেলে এসেছ। তোমার ঐদিক দিয়ে যাওয়ার কথা ছিল। বুঝেছেন? এরপর কি ঘটল? স্বামী বিরক্ত হল। আমি জানি আমি কোথায় যাচ্ছি। তোমার এটা নিয়ে ভাবতে হবে না। এটা সামনেই, আমি জানি। তাই না? যদি সে সত্যিই ভুল হয়, আর আপনিই সঠিক, তাহলে এখানে দ্বিতীয় পয়েন্টটি চলে আসে। ধরুন, আপনিই সঠিক ছিলেন, পেছনের রাস্তা দিয়েই যাওয়া উচিত ছিল। তাহলে এবার দ্বিতীয় পয়েন্টে আসি। স্বামীকে তাঁর ভুল করতে দিন, এবং তাঁর নিজের ভুল থেকে তাঁকে শিখতে দিন। কারণ, যখন তিনি নিজেই একটা ভুল করবেন, তখন তিনি কারো উপর রাগ দেখাতে পারবেন না। কিন্তু যখন আপনি একটা ভুল করবেন, ভুল করে আপনার স্বামীকে ভুল করতে বলবেন, এর শেষে কি হবে নিশ্চয় বুঝতে পারছেন। স্বামীকে তাঁর ভুল করতে দিন, তাঁকে তাঁর ভুল থেকে শিখতে দিন। আপনি তাঁর মা হয়ে যাবেন না। বিশ্বাস করুন, কোন ছেলেই তাঁর মায়ের মত শাসন করবে এমন কাউকে বিয়ে করতে চায় না। এজন্য তাঁর মা-ই আছেন, আলহামদুলিল্লাহ। তাঁর স্ত্রী তাঁকে লেকচার দিক, এটা সে চায় না। তাঁকে শাসন করবে, এমন সে চায় না। তাঁর মা কেবলমাত্র তাঁকে শাসন করতে পারে। মায়েদের এই অধিকার থাকে, ছেলের বৌ এই অধিকার পায় না।
আর যেহেতু আপনি তাঁকে এ ব্যাপারে বলেননি, আপনি চুপ ছিলেন। আপনি তাঁকে তাঁর সিদ্ধান্ত নিতে দিয়েছেন। খালাস। বড় কোন ব্যাপার না। পরবর্তীতে আর হবে না। আপনারা যদি পার্টিতে ৫ মিনিট দেরিতে পৌছান, তাতে কি হবে? আসলে আমরা সবাইই ২০-৩০ মিনিট দেরিতে পৌছাই। আমরা মুসলিমরা এমন করেই থাকি, এটা এমন বড় কোন বিষয় নয়। এতে আপনাদের খুব একটা সমস্যা হবে না।
আত্মসম্মান দেখানো নিয়ে তৃতীয় বিষয় হচ্ছে, সে যে কাজে হাত দিতে চাচ্ছে, তাতে তাঁর সামর্থ্যের উপর আস্থা রাখুন। সে যে কাজ করতে চায়, তা নিয়ে কখনো ব্যঙ্গাত্নক বা রুঢ কথা বলবেন না। ধরুন, আপনাদের পানির কলে লিক হয়েছে। আর আপনার স্বামী বিভিন্ন যন্ত্রপাতি নিয়ে এসেছে। প্লাম্বিং, রেঞ্চ ইত্যাদি। আর আপনি বললেন, হাহ! তুমি পানির কল ঠিক করবে? তুমি কি করছো? আপনি তাঁর আত্মসম্মানে আঘাত করেছেন। আপনি কিন্তু ছোট একটা পিন দিয়ে আঘাত করেননি, আপনি একটা ছুরি দিয়ে তাঁর অন্তরে আঘাত করেছেন। আপনি এখানে যা করলেন, তা হল… আমি এখানে কথাটা দ্বিধাহীনভাবে বলতে চাই। আমি পুরুষ হয়ে কথাটা বলছি। এখানে পুরুষদের কাছে আমি দুঃখ প্রকাশ করছি এবং ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি। কারণ, এই গোপন কথাটা বলতে হচ্ছে। আমাদের নিজেদের বিয়ের স্বার্থে এটা বলতে হচ্ছে। আমি জানি বোনদের এটা শুনে ধাক্কা লাগতে পারে। তা হল, পুরুষের আত্মসম্মান অনেক বেশি। আমি জানি এটা আপনাদের কাছে অদ্ভুত লাগতে পারে। তাদের আত্মসম্মান… মাসাআল্লাহ, তাবারাকাল্লাহ। অতএব, আপনি যদি এমন কিছু করেন যা তাদের আত্মসম্মানে আঘাত করবে, আপনি পুরুষের আমিত্বে আঘাত করেছেন। আপনি পুরুষের আমিত্বে আঘাত করেছেন। সুতরাং, আপনি তাঁর আত্মসম্মান রাখতে দিন। ছেড়ে দিন। আপনি যদি মনে করেন, সে নিজের ব্যাপারে ভ্রান্ত। তাঁকে তাঁর মত থাকতে দিন। সে আপনাকে এর বিনিময়ে ভালবাসবে। পরিশেষে এটাই তো আপনি চান। তাই না? আপনি চান যেন সে আপনাকে ভালবাসে, যত্ন নেয়, প্রশংসা করে। তাঁকে ভুল করতে দিন।
বোনদেরকে আমি আরেকটি কথা খোলাখুলি বলতে চাই। আপনার স্বামী যদি কোন চ্যালেঞ্জ নেয়, আপনি দেখে অবাক হবেন যে, দশ বারের মধ্যে নয় বারই সে কাজটি সুন্দরভাবে সম্পন্ন করবে। এটা হবে। কোন পুরুষ যখন ভুল করে, তখন সেটা শুধরে নেয়। বারবার চেষ্টা করে। বারবার চেষ্টা করে। বারবার চেষ্টা করে। যতক্ষণ না এটা ঠিক হয়। আল্লাহ আমাদেরকে এভাবেই সৃষ্টি করেছেন। আল্লাহ আমাদেরকে এভাবেই বানিয়েছেন। আপনি যদি সব সময় তাঁর উপর নজরদারি করেন, সব সময় তাঁকে খোচান, ভুল খোজার চেষ্টা করেন, আত্নসম্মানে আঘাত করেন, সত্যি বলতে, এটা খুবই সমস্যাজনক। মূলত এসবের অর্থ হচ্ছে, আমার মনে হচ্ছে না যে তুমি আমাকে আগলে রাখার উপযুক্ত। তুমি সংসার সামলানোর উপযুক্ত। যা বলতে চাচ্ছি তা হলো, তাঁকে চ্যালেঞ্জ নিতে দিন। ধরুন, সে একটা বই লিখতে চায়। হয়ত সে কোন প্রজেক্ট করতে চায়। তাঁকে করতে দিন। তাঁকে তাঁর নিজের পথ বের করতে দিন। হয়ত সে খুব ভাল কল মিস্ত্রি নয়। ঠিক আছে। কিন্তু যখন আপনি তাঁর আত্নসম্মানে আঘাত করবেন, এটা তাঁর অন্তরে আপনার ব্যাপারে খারাপ অনুভুতি তৈরি করবে। আপনি যেভাবে চান, সে আপনাকে সেভাবে ভালবাসবে না। সে যে একজন যত্নশীল মানুষ, সে একজন দাতা, সে একজন কাউয়্যাম‘, সে আপনাকে আগলে রাখবে –এমন অনুভুতি তাঁকে দিতে হবে।
আরেকটি বিষয় হচ্ছে, যখন আপনি কোন নেতিবাচক কথা বলবেন, মাঝে মধ্যে আপনাকে বলতে হবে। আমি বলছি না যে, আপনি সব সময় চুপ থাকবেন, কখনো ভুল ধরিয়ে দিবেন না। যখন আপনি কোন নেতিবাচক পয়েন্ট বলবেন, সতর্কতার সাথে আপনার ব্যবহৃত শব্দগুলো বাছাই করবেন। সেই সাথে আপনার গলার স্বর। স্ত্রীদের নিয়ে স্বামীদের অন্যতম একটি অভিযোগ হচ্ছে, স্ত্রীরা বেশি নজরদারি করে। স্ত্রী সব সময় নজরদারি করে। এর কারণ হল, তাঁর এই নজরদারি স্বামীর কাছে অসম্মানজনক মনে হয়। স্বামী মনে করে তাঁর স্ত্রী তাঁকে সব সময়ে মনে করিয়ে দেয়… পানির কলের উদাহরণটা আবার দেই। জান, তুমি কলটা এখনো ঠিক করোনি। তুমি কি এটা ঠিক করবে? এক সপ্তাহ হয়ে যাচ্ছে। দুই সপ্তাহ হয়ে যাচ্ছে। তুমি কবে কলটা ঠিক করবে? আপনি যদি বারবার তাঁকে এভাবে বলতে থাকেন, যা হবে তা হচ্ছে, স্বামী এই কল ঠিক করার ব্যাপারে রাগ অনুভব করবে। সে আমাকে এতবার বলছে কেন? এটা ভাল কিছু বয়ে আনবে না। এর বদলে আপনি তাঁকে সুন্দরভাবে কথাটা বলতে পারেন। উদাহরণ দিয়ে বলি। আগে বলে রাখি, স্বামী এখানে কল ঠিক করছেন না, কারণ তাঁর অন্যান্য কাজের চাপ আছে। তাঁর চাকরিতে কাজের প্রেশার যাচ্ছে। আর তিনি জানেন, তাঁর চাকরির কাজ এই কল ঠিক করার চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তাঁর অন্যান্য ঝামেলা আছে। অন্য কাজেরও চাপ আছে। আপনার হয়ত সেই সব কাজ নেই। তাঁর আছে। সুতরাং, আপনি তাঁকে সুন্দরভাবে মনে করিয়ে দিন। প্রিয়, গত সপ্তাহে একবার তোমাকে কলের ব্যাপারে বলেছিলাম। আমি জানি তোমার আরও কাজ আছে। তুমি যখন সুযোগ পাবে, এটা একটু দেখো। আপনার গলার স্বর এখানে গুরুত্বপূর্ণ। আপনার গলার স্বর। আপনার বলার ধরন যেন নেতিবাচক না হয়ে ইতিবাচক হয়। ব্যঙ্গাত্নক না হয়ে যেন ইতিবাচক শোনায়। আর যদি আপনাকে অভিযোগ করতেই হয়, কখনো ‘তুমি’ শব্দটি ব্যবহার করবেন না। বরং, আমি শব্দটি ব্যবহার করুন।
একটা উদাহরণ দেই। আপনার স্বামী দেরিতে বাসায় ফিরল। সে আপনাকে আগে জানায়নি। সে আপনাকে জানায়নি। সে বাসায় আসতে দেরি করেছে। আপনি তাঁর উপর রাগ করলেন। তোমার দেরি হলে কখনোই তুমি আমাকে জানাও না। তোমাকে অবশ্যই জানাতে হবে। আপনি কি করলেন? তাঁকে শাসন করলেন। তাই না? বাবা মা তাদের সন্তানকে এভাবে বলতে পারে। তোমার দেরি হলে অবশ্যই জানাবে। এটা ঠিক আছে। কিন্তু স্ত্রী এমনটি করলে, সত্যি বলতে, এতে ভালবাসা প্রকাশ পায় না। আমি আপনাদের একটা লাইন শিখিয়ে দিচ্ছি। আপনি যদি এভাবে বলেন, ‘ওয়াল্লাহি’ সে যখনই দেরি করবে, সে আপনাকে কল করবে। সেই লাইনটা কি? জান, তোমার দেরি হচ্ছে, তবু তুমি আমাকে কল করোনি, তাই আমার দুশ্চিন্তা হচ্ছিল। সাথে সাথে আমি দুশ্চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলাম। আমি ভাবলাম তুমি কোথায় গেলে। আমি ভাবছিলাম এখন কি করব? সাথে সাথে আপনি তাঁকে এমন অপরাধবোধে ফেলে দিবেন। সে চাঁদে গেলেও আপনাকে জানিয়ে যাবে। বলার ধরনটি আপনাকে বুঝতে হবে। যাতে তাঁর মনে হয় যে সে একজন পুরুষ। তুমিই আমার যত্ন নিবে, কিন্তু তুমি তা করোনি। তোমাকে নিয়ে আমি দুশ্চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলাম। এইটুকু করতে হবে আপনাকে। তাঁর সাথে বাচ্চার মত আচরণ না করে, ভৎর্সনা না করে তাঁর স্ত্রী হোন। আপনি তাঁকে বলেন, আমি দুশ্চিন্তায় পড়ে গিয়েছিলাম। আমি তোমার কলের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। যখন আপনি নিজের দিকে নিবেন, বলে রাখি, এটা কিন্তু যে কোন পরিস্থিতিতেই প্রযোজ্য। ধরুন, স্বামী কিছুটা রুঢভাবে কিছু বলল। ‘তুমি সব সময় এমনটাই বলো’ এভাবে না বলে আপনি বলুন, ‘আমি কষ্ট পেয়েছি।’ যখন আপনি এই ধরনের কিছু বলবেন। আপনার নিজের দিকে নিয়ে আসুন। যখন আপনি বলবেন, আমি কষ্ট পেয়েছি, সাথে সাথে স্বামী ভাববে, হায়, আমি একটু বেশি বলে ফেলেছি। আমার এভাবে বলা উচিত হয়নি। সে নিজেকে অপরাধী ভাববে। আপনিও নিশ্চয় এটাই চান যে, তিনি এমনটি ভাবুক। যখন সে আপনার সাথে কিছুটা খারাপ আচরণ করে, আপনি চান যে সে তাঁর ভুল বুঝতে পারুক। আপনি যদি তাঁকে ভর্তসনা করেন, সে নিজেকে অপরাধী ভাববে না। আপনাদের অভিজ্ঞতা থেকে নিশ্চয় এটা জানেন। তাই না? আপনি চান যে সে নিজেকে পুরুষ ভাবুক? আপনি নারী হয়ে উঠুন। তাহলে সেও নিজেকে পুরুষ ভাববে। নারীর মত আচরণ করুন। নারীসুলভ আচরণ করুন। দেখবেন, সে আপনাকে রক্ষা করবে। খোলা তরবারির সামনে সে আপনার পাশে বর্মের মত দাঁড়াবে। কিন্তু তাঁকে বর্মের মত পেতে হলে আপনাকেও তাঁর দুঃখ কষ্টে পাশে থাকতে হবে। আপনি যদি তা না হন, আপনি তাঁকে বর্মরূপে কখনোই পাবেন না।
কখনো জনসম্মুখে আপনার স্বামীর সম্মান বা সামর্থ্য নিয়ে কৌতুক করবেন না। কখনোই করবেন না। এটা অবশ্যই ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। স্ত্রী তাঁকে নিয়ে কৌতুক করুক, কোন স্বামীই এটা চায় না। আপনার এই আচরণে স্বামীর কাছ থেকে ভাল কিছু পাবেন না। বোনদেরকে বলি, আপনার স্বামী যদি আপনার চেহারা নিয়ে সবার সামনে কটু কথা বলে, আপনি কি তা পছন্দ করবেন? আপনি এই গ্রীষ্মে এই রমজানে কতটা মোটা হয়েছেন, তা যদি সবাইকে বলে বেড়ায়, আপনার কেমন লাগবে? আর পুরুষের আত্নসম্মান নারীর চেয়েও বেশি, আগেই বলেছি। সুতরাং, আপনি যদি তাঁর চেষ্টা নিয়ে ব্যঙ্গ করেন, আপনি যদি তাঁর প্রজেক্ট নিয়ে জনসম্মুখে ব্যঙ্গ করেন, আপনি সত্যিকার অর্থেই তাঁর আত্নসম্মানে আঘাত করেছেন। এটা না করে এর উল্টোটা করুন। তাঁর প্রশংসা করুন। সামনে যখনি শশ্বুরবাড়িতে যাবেন, তাঁর বাবা মায়ের সামনে তাঁর প্রশংসা করুন। তাঁর বাবা মা ও আত্নীয়ের সামনে তাঁর প্রশংসা করুন। মাশাআল্লাহ, সে আমার অনেক যত্ন নেয়। মাশাআল্লাহ, সে সত্যিই আমাকে খুব ভালবাসে। ধরুন, সে গত বছর একবার থালা বাসন ধুয়েছিল। কেবল একবার। আপনি বলুন, মাশাআল্লাহ তাবারাকাল্লাহ সে থালা বাসন ধোয়। বিশ্বাস করুন, পরের দিন দেখবেন, সে থালা বাসন ধোয়া শুরু করেছে। এখানে ব্যাপার হচ্ছে, ইতিবাচক উৎসাহ। ইতিবাচক উৎসাহ। আপনি যে কোন অবস্থায় তাঁর পাশে থাকুন, দেখবেন সে আপনার রাজপুত্র হয়ে আপনাকে আগলে রাখবে।
#একজন স্ত্রী তার স্বামীর কাছে কি কি জিনিস চায় লেখাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন
কোন মন্তব্য নেই